ঢাকা ০৩:৩০ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ৩১ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ইসরায়েলি আগ্রাসনে গাজায় একদিনে ৫৩ ফিলিস্তিনি নিহত

নিজস্ব সংবাদ :

সংগৃহিত

ইসরায়েলি বাহিনীর লাগাতার হামলায় গাজায় অন্তত ৫৩ ফিলিস্তিনির প্রাণহানি ঘটেছে। উপত্যকাজুড়ে ভয়াবহ পরিস্থিতি তৈরি করেছে আইডিএফের সামরিক অভিযান।

রোববার একদিনেই নিহত হয়েছেন ৪০ জনের বেশি। দক্ষিণ গাজার খান ইউনূসে ইসরায়েলি বিমান হামলায় তিনজন নিহত এবং কয়েকজন আহত হন। একই দিনে শেখ রেদওয়ান এলাকায় একটি বেসামরিক গাড়িকে লক্ষ্য করে হামলা চালানো হয়, এতে একজন প্রাণ হারান।

তেল-আল হাওয়া অঞ্চলের একটি আশ্রয়কেন্দ্রেও ভয়াবহ আক্রমণ চালায় ইসরায়েলি বাহিনী। গাজার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, সেখানে সাতজন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। এ হামলার সময় আশ্রয়কেন্দ্রে ইসরায়েলি বন্দীরাও ছিল বলে দাবি করেছে তারা। এছাড়া আল শিফা হাসপাতালসহ গাজার আরও কয়েকটি স্থানে হামলার খবর পাওয়া গেছে।

ইসরায়েলের নিরবচ্ছিন্ন গোলাবর্ষণে হাজার হাজার মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়ে পড়েছে। দখলদার বাহিনীর আক্রমণ থেকে বাদ যাচ্ছে না স্কুল, মসজিদ, হাসপাতাল, স্বাস্থ্যকেন্দ্র, শরণার্থী শিবির এমনকি আন্তর্জাতিক মানবিক সংস্থার কার্যালয়ও। ফলে মানবিক পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ হয়ে উঠছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপডেট সময় ০১:২০:২৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫
১১ বার পড়া হয়েছে

ইসরায়েলি আগ্রাসনে গাজায় একদিনে ৫৩ ফিলিস্তিনি নিহত

আপডেট সময় ০১:২০:২৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫

ইসরায়েলি বাহিনীর লাগাতার হামলায় গাজায় অন্তত ৫৩ ফিলিস্তিনির প্রাণহানি ঘটেছে। উপত্যকাজুড়ে ভয়াবহ পরিস্থিতি তৈরি করেছে আইডিএফের সামরিক অভিযান।

রোববার একদিনেই নিহত হয়েছেন ৪০ জনের বেশি। দক্ষিণ গাজার খান ইউনূসে ইসরায়েলি বিমান হামলায় তিনজন নিহত এবং কয়েকজন আহত হন। একই দিনে শেখ রেদওয়ান এলাকায় একটি বেসামরিক গাড়িকে লক্ষ্য করে হামলা চালানো হয়, এতে একজন প্রাণ হারান।

তেল-আল হাওয়া অঞ্চলের একটি আশ্রয়কেন্দ্রেও ভয়াবহ আক্রমণ চালায় ইসরায়েলি বাহিনী। গাজার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, সেখানে সাতজন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। এ হামলার সময় আশ্রয়কেন্দ্রে ইসরায়েলি বন্দীরাও ছিল বলে দাবি করেছে তারা। এছাড়া আল শিফা হাসপাতালসহ গাজার আরও কয়েকটি স্থানে হামলার খবর পাওয়া গেছে।

ইসরায়েলের নিরবচ্ছিন্ন গোলাবর্ষণে হাজার হাজার মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়ে পড়েছে। দখলদার বাহিনীর আক্রমণ থেকে বাদ যাচ্ছে না স্কুল, মসজিদ, হাসপাতাল, স্বাস্থ্যকেন্দ্র, শরণার্থী শিবির এমনকি আন্তর্জাতিক মানবিক সংস্থার কার্যালয়ও। ফলে মানবিক পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ হয়ে উঠছে।