ঢাকা ০৮:২৭ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ২৪ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ইসলামাবাদে শ্রদ্ধায় পালিত হলো ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস

নিজস্ব সংবাদ :

ছবি : সংগৃহিত

পাকিস্তানের রাজধানী ইসলামাবাদে অবস্থিত বাংলাদেশ হাইকমিশনে যথাযোগ্য মর্যাদায় পালিত হয়েছে ঐতিহাসিক ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’। মঙ্গলবার (৫ আগস্ট) এ উপলক্ষ্যে নানা কর্মসূচির আয়োজন করা হয়।

দিনের শুরুতে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন পাকিস্তানে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার মো. ইকবাল হোসেন খান। এরপর পবিত্র কোরআন তেলাওয়াতের মধ্য দিয়ে শুরু হয় মূল অনুষ্ঠান। গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের স্মরণে পালন করা হয় এক মিনিটের নীরবতা। পাঠ করা হয় রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার বাণী।

আয়োজনে প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শনের মাধ্যমে ১৯৬৯ সালের গণঅভ্যুত্থানের প্রেক্ষাপট ও গুরুত্ব তুলে ধরা হয়।

হাইকমিশনার তাঁর বক্তব্যে বলেন, “রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলোকে বৈষম্যমুক্ত ও গণতান্ত্রিকভাবে শক্তিশালী করার লক্ষ্যে সবাইকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে।” তিনি গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিকভাবে সুসংহত করার ওপর বিশেষ গুরুত্বারোপ করেন।

অনুষ্ঠানে হাইকমিশনের কর্মকর্তা-কর্মচারীসহ প্রবাসী বাংলাদেশিরা অংশ নেন। আলোচনা পর্বে বক্তারা ছাত্র-জনতার অসামান্য ভূমিকার কথা স্মরণ করেন।

শেষে শহীদদের আত্মার মাগফেরাত এবং দেশের শান্তি-সমৃদ্ধি কামনা করে বিশেষ দোয়া ও মোনাজাত অনুষ্ঠিত হয়। এতে স্থানীয় পাকিস্তানিরাও অংশ নেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপডেট সময় ০২:৪৩:৩১ অপরাহ্ন, বুধবার, ৬ অগাস্ট ২০২৫
২৭ বার পড়া হয়েছে

ইসলামাবাদে শ্রদ্ধায় পালিত হলো ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস

আপডেট সময় ০২:৪৩:৩১ অপরাহ্ন, বুধবার, ৬ অগাস্ট ২০২৫

পাকিস্তানের রাজধানী ইসলামাবাদে অবস্থিত বাংলাদেশ হাইকমিশনে যথাযোগ্য মর্যাদায় পালিত হয়েছে ঐতিহাসিক ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’। মঙ্গলবার (৫ আগস্ট) এ উপলক্ষ্যে নানা কর্মসূচির আয়োজন করা হয়।

দিনের শুরুতে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন পাকিস্তানে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার মো. ইকবাল হোসেন খান। এরপর পবিত্র কোরআন তেলাওয়াতের মধ্য দিয়ে শুরু হয় মূল অনুষ্ঠান। গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের স্মরণে পালন করা হয় এক মিনিটের নীরবতা। পাঠ করা হয় রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার বাণী।

আয়োজনে প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শনের মাধ্যমে ১৯৬৯ সালের গণঅভ্যুত্থানের প্রেক্ষাপট ও গুরুত্ব তুলে ধরা হয়।

হাইকমিশনার তাঁর বক্তব্যে বলেন, “রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলোকে বৈষম্যমুক্ত ও গণতান্ত্রিকভাবে শক্তিশালী করার লক্ষ্যে সবাইকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে।” তিনি গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিকভাবে সুসংহত করার ওপর বিশেষ গুরুত্বারোপ করেন।

অনুষ্ঠানে হাইকমিশনের কর্মকর্তা-কর্মচারীসহ প্রবাসী বাংলাদেশিরা অংশ নেন। আলোচনা পর্বে বক্তারা ছাত্র-জনতার অসামান্য ভূমিকার কথা স্মরণ করেন।

শেষে শহীদদের আত্মার মাগফেরাত এবং দেশের শান্তি-সমৃদ্ধি কামনা করে বিশেষ দোয়া ও মোনাজাত অনুষ্ঠিত হয়। এতে স্থানীয় পাকিস্তানিরাও অংশ নেন।