ঢাকা ০১:১৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ৫ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ছাগলকে ঘিরে সংঘর্ষ, হাসপাতালে একই পরিবার

নিজস্ব সংবাদ :

সংগৃহিত

পটুয়াখালীর বাউফলে ছাগলকে ঘিরে বিরোধ থেকে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে একই পরিবারের তিনজন গুরুতর আহত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। আহতরা হলেন—খোরশেদ খান (৫৫), তার স্ত্রী মোর্শেদা বেগম (৪৫) এবং ছেলে রায়হান খান (২২)।
ঘটনাটি ঘটে শুক্রবার (১৯ সেপ্টেম্বর) বিকেলে উপজেলার দাশপাড়া ইউনিয়নের ইউনুস চৌকিদার বাড়ির সামনে।
স্থানীয় সূত্র জানায়, খোরশেদের পালিত ছাগল প্রতিবেশী মর্জিনা বেগমের কাঠাল গাছের চারা খেয়ে ফেলে। এ নিয়ে দুই পরিবারের মধ্যে ঝগড়া শুরু হয়। একপর্যায়ে মর্জিনা বেগম, তার স্বামী সবুজ হাওলাদার ও ছেলে সজিব হাওলাদার খোরশেদের পরিবারের ওপর আক্রমণ চালালে সংঘর্ষ বাধে।
সংঘর্ষে আহত তিনজনকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। চিকিৎসকরা জানান, মোর্শেদা বেগমের হাত ভেঙে গেছে, তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হবে।
ঘটনার পর পুলিশ হাসপাতালে গিয়ে পরিস্থিতি পর্যালোচনা করেছে বলে জানিয়েছে বাউফল থানার ওসি আকতারুজ্জামান সরকার।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপডেট সময় ১০:১০:১০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫
১২ বার পড়া হয়েছে

ছাগলকে ঘিরে সংঘর্ষ, হাসপাতালে একই পরিবার

আপডেট সময় ১০:১০:১০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫

পটুয়াখালীর বাউফলে ছাগলকে ঘিরে বিরোধ থেকে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে একই পরিবারের তিনজন গুরুতর আহত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। আহতরা হলেন—খোরশেদ খান (৫৫), তার স্ত্রী মোর্শেদা বেগম (৪৫) এবং ছেলে রায়হান খান (২২)।
ঘটনাটি ঘটে শুক্রবার (১৯ সেপ্টেম্বর) বিকেলে উপজেলার দাশপাড়া ইউনিয়নের ইউনুস চৌকিদার বাড়ির সামনে।
স্থানীয় সূত্র জানায়, খোরশেদের পালিত ছাগল প্রতিবেশী মর্জিনা বেগমের কাঠাল গাছের চারা খেয়ে ফেলে। এ নিয়ে দুই পরিবারের মধ্যে ঝগড়া শুরু হয়। একপর্যায়ে মর্জিনা বেগম, তার স্বামী সবুজ হাওলাদার ও ছেলে সজিব হাওলাদার খোরশেদের পরিবারের ওপর আক্রমণ চালালে সংঘর্ষ বাধে।
সংঘর্ষে আহত তিনজনকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। চিকিৎসকরা জানান, মোর্শেদা বেগমের হাত ভেঙে গেছে, তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হবে।
ঘটনার পর পুলিশ হাসপাতালে গিয়ে পরিস্থিতি পর্যালোচনা করেছে বলে জানিয়েছে বাউফল থানার ওসি আকতারুজ্জামান সরকার।