ঢাকা ০১:২৯ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ২৩ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

জনগণের নিরাপত্তায় নির্বাচনে জিরো টলারেন্স ঘোষণা

নিজস্ব সংবাদ :

সংগৃহিত

নির্বাচনের সময় জনগণ যেন সহিংসতার শিকার না হয়, সে বিষয়ে সব ধরনের ব্যবস্থা নেবে সরকার— এমন আশ্বাস দিয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মাহফুজ আলম।

রোববার (৭ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর তথ্য ভবনে ‘নির্বাচনে গণমাধ্যমের ভূমিকা’ শীর্ষক মতবিনিময় সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন।

মাহফুজ আলম বলেন, গত দেড় দশকে গণমাধ্যমের প্রতি মানুষের আস্থা কিছুটা কমে গেছে। এজন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভুয়া লোগো ব্যবহার করে বিভ্রান্তিকর পেজ চালু হয়েছে। এটি সমাজে আস্থার সংকটকেই প্রতিফলিত করছে।

তিনি আরও বলেন, ভোটে কোনো সহিংসতা হলে গণমাধ্যমের দায়িত্ব হবে তার মূল কারণ ও দায়দায়িত্ব খুঁজে বের করে জনগণকে জানানো। একই সঙ্গে সাংবাদিকরা যদি নিজেদের অধিকার রক্ষায় ঐক্যবদ্ধ থাকেন, তবে কোনো সরকারই গণমাধ্যমের স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ করতে পারবে না।

তথ্য উপদেষ্টা স্পষ্ট করেন, মন্ত্রণালয়ের কাজ কোনো বিশেষ গোষ্ঠীর হয়ে নয়, বরং রাষ্ট্রের স্বার্থ রক্ষার জন্য। তিনি অনলাইন সাংবাদিকদের আরো দায়িত্বশীল হওয়ার আহ্বান জানান এবং নির্বাচন-পরবর্তী সহিংসতা এড়াতে গণমাধ্যমকে অগ্রণী ভূমিকা রাখার ওপর জোর দেন।

সভায় অন্যান্য বক্তারাও নির্বাচনী সময়ে সাংবাদিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্ব আরোপ করেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপডেট সময় ১০:০০:২৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫
৭ বার পড়া হয়েছে

জনগণের নিরাপত্তায় নির্বাচনে জিরো টলারেন্স ঘোষণা

আপডেট সময় ১০:০০:২৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫

নির্বাচনের সময় জনগণ যেন সহিংসতার শিকার না হয়, সে বিষয়ে সব ধরনের ব্যবস্থা নেবে সরকার— এমন আশ্বাস দিয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মাহফুজ আলম।

রোববার (৭ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর তথ্য ভবনে ‘নির্বাচনে গণমাধ্যমের ভূমিকা’ শীর্ষক মতবিনিময় সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন।

মাহফুজ আলম বলেন, গত দেড় দশকে গণমাধ্যমের প্রতি মানুষের আস্থা কিছুটা কমে গেছে। এজন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভুয়া লোগো ব্যবহার করে বিভ্রান্তিকর পেজ চালু হয়েছে। এটি সমাজে আস্থার সংকটকেই প্রতিফলিত করছে।

তিনি আরও বলেন, ভোটে কোনো সহিংসতা হলে গণমাধ্যমের দায়িত্ব হবে তার মূল কারণ ও দায়দায়িত্ব খুঁজে বের করে জনগণকে জানানো। একই সঙ্গে সাংবাদিকরা যদি নিজেদের অধিকার রক্ষায় ঐক্যবদ্ধ থাকেন, তবে কোনো সরকারই গণমাধ্যমের স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ করতে পারবে না।

তথ্য উপদেষ্টা স্পষ্ট করেন, মন্ত্রণালয়ের কাজ কোনো বিশেষ গোষ্ঠীর হয়ে নয়, বরং রাষ্ট্রের স্বার্থ রক্ষার জন্য। তিনি অনলাইন সাংবাদিকদের আরো দায়িত্বশীল হওয়ার আহ্বান জানান এবং নির্বাচন-পরবর্তী সহিংসতা এড়াতে গণমাধ্যমকে অগ্রণী ভূমিকা রাখার ওপর জোর দেন।

সভায় অন্যান্য বক্তারাও নির্বাচনী সময়ে সাংবাদিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্ব আরোপ করেন।