ঢাকা ০৪:৩০ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৩ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ক্যাডার বৈষম্য নিরসনের দাবি সিলেট মৎস্য অধিদফতরের

নিজস্ব সংবাদ :

ছবি সংগৃহীত

বৃহস্পতিবার (২৬ ডিসেম্বর) সকালে নগরীর সাগরদিঘীরপাড় এলাকায় সিলেট মৎস্য অধিদপ্তরের কার্যালয়ের সামনে এ মানববন্ধন কর্মসূচি পালিত হয়।

আন্তঃক্যাডার বৈষম্য নিরসন পরিষদ, মৎস্য ক্যাডারের আওতাভুক্ত কর্মকর্তাদের আয়োজনে সকাল ১১টায় শুরু হয়ে দুপুর ১২টা পর্যন্ত চলে এ কর্মসূচি। এতে উপস্থিত ছিলেন সিলেট বিভাগীয় মৎস্য অফিসের উপপরিচালক মো. আশরাফুজ্জামান, জেলা মৎস্য কর্মকর্তা সীমা রাণী বিশ্বাসসহ বিভাগীয় ও জেলা মৎস্য কার্যালয়ের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তারা।


এ সময় বক্তারা ৩টি দাবি পেশ করেন। তাদের দাবিগুলো হলো- পেশাভিত্তিক মন্ত্রণালয় প্রদান, উপসচিব পুলের কোটা বাতিল ও সব ক্যাডারের সমতা নিশ্চিত করা। দাবি আদায়ে পরবর্তীতে বিভাগীয় সমাবেশ ও পরে ঢাকায় কেন্দ্রীয় সমাবেশ করা হবে বলেও জানান তারা।

বক্তারা আরও বলেন, নতুন বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে গঠিত সংস্কার কমিশনসমূহের মধ্যে জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কারণ সরকারের সব নীতি-নির্ধারণ এবং বাস্তবায়নে নেতৃত্ব প্রদান করে সিভিল প্রশাসন, যা বর্তমানে ২৬টি ক্যাডার নিয়ে গঠিত। যেখানে কার্যকর রাষ্ট্রব্যবস্থা গড়তে বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসের আমূল পরিবর্তন দরকার, সেখানে জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশন বৈষম্যমূলকভাবে উপসিচব পুলে একটি ক্যাডারের জন্য ৫০ শতাংশ কোটা সুপারিশের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করায় সিভিল সার্ভিসের অন্য ২৫টি ক্যাডারের সব সদস্যের মধ্যে তীব্র ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। 

নিউজটি শেয়ার করুন

আপডেট সময় ০৯:৪৪:১৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪
২ বার পড়া হয়েছে

ক্যাডার বৈষম্য নিরসনের দাবি সিলেট মৎস্য অধিদফতরের

আপডেট সময় ০৯:৪৪:১৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪

বৃহস্পতিবার (২৬ ডিসেম্বর) সকালে নগরীর সাগরদিঘীরপাড় এলাকায় সিলেট মৎস্য অধিদপ্তরের কার্যালয়ের সামনে এ মানববন্ধন কর্মসূচি পালিত হয়।

আন্তঃক্যাডার বৈষম্য নিরসন পরিষদ, মৎস্য ক্যাডারের আওতাভুক্ত কর্মকর্তাদের আয়োজনে সকাল ১১টায় শুরু হয়ে দুপুর ১২টা পর্যন্ত চলে এ কর্মসূচি। এতে উপস্থিত ছিলেন সিলেট বিভাগীয় মৎস্য অফিসের উপপরিচালক মো. আশরাফুজ্জামান, জেলা মৎস্য কর্মকর্তা সীমা রাণী বিশ্বাসসহ বিভাগীয় ও জেলা মৎস্য কার্যালয়ের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তারা।


এ সময় বক্তারা ৩টি দাবি পেশ করেন। তাদের দাবিগুলো হলো- পেশাভিত্তিক মন্ত্রণালয় প্রদান, উপসচিব পুলের কোটা বাতিল ও সব ক্যাডারের সমতা নিশ্চিত করা। দাবি আদায়ে পরবর্তীতে বিভাগীয় সমাবেশ ও পরে ঢাকায় কেন্দ্রীয় সমাবেশ করা হবে বলেও জানান তারা।

বক্তারা আরও বলেন, নতুন বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে গঠিত সংস্কার কমিশনসমূহের মধ্যে জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কারণ সরকারের সব নীতি-নির্ধারণ এবং বাস্তবায়নে নেতৃত্ব প্রদান করে সিভিল প্রশাসন, যা বর্তমানে ২৬টি ক্যাডার নিয়ে গঠিত। যেখানে কার্যকর রাষ্ট্রব্যবস্থা গড়তে বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসের আমূল পরিবর্তন দরকার, সেখানে জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশন বৈষম্যমূলকভাবে উপসিচব পুলে একটি ক্যাডারের জন্য ৫০ শতাংশ কোটা সুপারিশের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করায় সিভিল সার্ভিসের অন্য ২৫টি ক্যাডারের সব সদস্যের মধ্যে তীব্র ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।