ঢাকা ০৮:৪২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ২৭ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

আগামী নির্বাচন জুলাই সনদের আলোকে হবে: তাহের

নিজস্ব সংবাদ :

ছবি সংগৃহীত

জামায়াতে ইসলামের নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেছেন, “আগামী জাতীয় নির্বাচন জুলাই সনদের ভিত্তিতেই অনুষ্ঠিত হবে।” বৃহস্পতিবার (১১ সেপ্টেম্বর) সকালে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে অনুষ্ঠিত এক আলোচনায় তিনি এ মন্তব্য করেন। আলোচনাটি ছিল “জুলাই জাতীয় সনদ-২০২৫ বাস্তবায়নের উপায়” নিয়ে, যেখানে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন ও বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিরা অংশ নেন।

বৈঠকে ঐকমত্য কমিশন জুলাই সনদ বাস্তবায়নের জন্য পাঁচটি পদ্ধতির সুপারিশ করে। এগুলো হলো—অধ্যাদেশ, নির্বাহী আদেশ, গণভোট, বিশেষ সাংবিধানিক আদেশ এবং সংবিধানের ১০৬ অনুচ্ছেদের অধীনে সুপ্রিম কোর্টের মতামত গ্রহণ। প্রাথমিক আলোচনার পর, কমিশনের বিশেষজ্ঞ প্যানেল ধাপে ধাপে এই পদ্ধতিগুলোর মাধ্যমে সনদের বিষয়গুলো বাস্তবায়নের প্রস্তাব উপস্থাপন করে।

পরবর্তী আলোচনায় ২০২৫ সালের জুলাই জাতীয় সনদের অন্তর্ভুক্ত কিছু বিষয়ে (যেখানে ভিন্নমতও রয়েছে) চারটি উপায়ে বাস্তবায়নের পরামর্শ দেওয়া হয়—অধ্যাদেশ, নির্বাহী আদেশ, গণভোট এবং বিশেষ সাংবিধানিক আদেশ।

এদিকে, জামায়াতে ইসলামী বিশেষ সাংবিধানিক আদেশের মাধ্যমে সনদের বাস্তবায়নের পক্ষে মত দিয়েছে। অন্যদিকে, গণসংহতি আন্দোলন আদালতের মতামত নিয়ে সংসদ সংস্কারের জন্য আইন প্রণয়নের প্রস্তাব করেছে। বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি চায়, সনদের সুপারিশগুলো আসন্ন সংসদেই বাস্তবায়ন হোক।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপডেট সময় ০৫:৪৬:২৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৫
৮ বার পড়া হয়েছে

আগামী নির্বাচন জুলাই সনদের আলোকে হবে: তাহের

আপডেট সময় ০৫:৪৬:২৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৫

জামায়াতে ইসলামের নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেছেন, “আগামী জাতীয় নির্বাচন জুলাই সনদের ভিত্তিতেই অনুষ্ঠিত হবে।” বৃহস্পতিবার (১১ সেপ্টেম্বর) সকালে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে অনুষ্ঠিত এক আলোচনায় তিনি এ মন্তব্য করেন। আলোচনাটি ছিল “জুলাই জাতীয় সনদ-২০২৫ বাস্তবায়নের উপায়” নিয়ে, যেখানে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন ও বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিরা অংশ নেন।

বৈঠকে ঐকমত্য কমিশন জুলাই সনদ বাস্তবায়নের জন্য পাঁচটি পদ্ধতির সুপারিশ করে। এগুলো হলো—অধ্যাদেশ, নির্বাহী আদেশ, গণভোট, বিশেষ সাংবিধানিক আদেশ এবং সংবিধানের ১০৬ অনুচ্ছেদের অধীনে সুপ্রিম কোর্টের মতামত গ্রহণ। প্রাথমিক আলোচনার পর, কমিশনের বিশেষজ্ঞ প্যানেল ধাপে ধাপে এই পদ্ধতিগুলোর মাধ্যমে সনদের বিষয়গুলো বাস্তবায়নের প্রস্তাব উপস্থাপন করে।

পরবর্তী আলোচনায় ২০২৫ সালের জুলাই জাতীয় সনদের অন্তর্ভুক্ত কিছু বিষয়ে (যেখানে ভিন্নমতও রয়েছে) চারটি উপায়ে বাস্তবায়নের পরামর্শ দেওয়া হয়—অধ্যাদেশ, নির্বাহী আদেশ, গণভোট এবং বিশেষ সাংবিধানিক আদেশ।

এদিকে, জামায়াতে ইসলামী বিশেষ সাংবিধানিক আদেশের মাধ্যমে সনদের বাস্তবায়নের পক্ষে মত দিয়েছে। অন্যদিকে, গণসংহতি আন্দোলন আদালতের মতামত নিয়ে সংসদ সংস্কারের জন্য আইন প্রণয়নের প্রস্তাব করেছে। বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি চায়, সনদের সুপারিশগুলো আসন্ন সংসদেই বাস্তবায়ন হোক।