ঢাকা ১২:১০ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৪ ডিসেম্বর ২০২৫, ৩০ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
ব্রেকিং নিউজ :
Logo গুলিবর্ষণে নতুন তথ্য: ওসমান হাদীর ওপর হামলায় ব্যবহৃত বাইকের চালক শনাক্তের দাবি দ্য ডিসেন্টের Logo আজ পালিত হচ্ছে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস Logo পঞ্চগড়ে অবৈধ ইটভাটার বিরুদ্ধে অভিযান, দুইটি ভাটা উচ্ছেদ Logo সরকার আন্তরিক হলে ২৪ ঘণ্টায় হামলাকারী গ্রেপ্তার সম্ভব: রুমিন ফারহানা Logo নির্বাচন সামনে রেখে সিইসি ও কমিশনারদের জন্য বাড়তি নিরাপত্তা চাইল ইসি Logo নোয়াখালী এক্সপ্রেসে অধিনায়কত্ব নিয়ে ধোঁয়াশা, সৌম্য সরকার প্রথম পছন্দ হলেও বিকল্প ভাবনায় দল Logo জিওস্টার চুক্তি নিয়ে জল্পনার অবসান, অবস্থান পরিষ্কার করলো আইসিসি Logo হাদির ওপর হামলার প্রভাব পড়বে না নির্বাচনে, নির্ধারিত সময়েই ভোট: ইসি সদস্য Logo জার্মানির এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোল ব্যবস্থায় সাইবার হামলার পেছনে রাশিয়ার হাত থাকার অভিযোগ Logo মেসি উন্মাদনায় অস্থির যুবভারতী, বিশৃঙ্খলার মুখে ২০ মিনিটেই মাঠ ছাড়লেন মহাতারকা

ড. ইউনূসের নামে প্রচারিত পদত্যাগপত্রটি ভুয়া: রিউমার স্ক্যানার

নিজস্ব সংবাদ :

ছবি সংগৃহীত

ড. ইউনূসের নামে প্রচারিত পদত্যাগপত্রটি ভুয়া: রিউমার স্ক্যানার।

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস পদত্যাগ করেছেন- এমন দাবিতে একটি পদত্যাগপত্রের ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। তবে ছড়িয়ে পড়া চিঠিতে আসল নয় বলে জানিয়েছে ফ্যাক্ট চেকিং প্রতিষ্ঠান রিউমার স্ক্যানার।

এদিকে কিছু পোষ্টে দাবি করা হয়, যমুনা টেলিভিশনের একজন সাংবাদিকের কাছে ড. মুহাম্মদ ইউনূস পদত্যাগপত্র পাঠিয়েছেন। কিন্তু আসলে যমুনা টেলিভিশনের কোনো সংবাদকর্মীর কাছে এমন কোনো পদত্যাগপত্র আসেনি।

রিউমর স্ক্যানার জানায়, ড. মুহাম্মদ ইউনূসের পদত্যাগপত্র দাবিতে ভাইরাল চিঠিটি আসল নয়। চিঠিটি পর্যবেক্ষণ করে এর বেশকিছু অসঙ্গতি দেখা যায়। প্রথমে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের একাধিক প্যাড পর্যবেক্ষণ করা হয়। কার্যালয়ের প্যাডে বাংলা মাসের তারিখ ওপরে এবং ইংরেজি মাসের তারিখ নিচে থাকে। তবে আলোচিত পদত্যাগের চিঠিতে ইংরেজি ও বাংলা তারিখ পাশাপাশি রয়েছে। আবার ইংরেজি তারিখ শুরুতে রয়েছে। দ্বিতীয়ত, চিঠিটিতে ব্যবহৃত ফন্ট এবং প্রধান উপদেষ্টার প্যাডে ব্যবহৃত ফন্টের মধ্যে পার্থক্যও দেখা যায়।

প্রতিষ্ঠানটি আরও জানায়, গণমাধ্যম ও সংশ্লিষ্ট নির্ভরযোগ্য সূত্রে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের পদত্যাগের বিষয়ে কোনও তথ্য পাওয়া যায়নি।

এ বিষয়ে যমুনা টেলিভিশনের প্রধান বার্তা সম্পাদক তৌহিদুল ইসলাম বলেন, যমুনা টেলিভিশনের সংবাদ চ্যানেলের স্ক্রিন, ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ, ইউটিউব চ্যানেল এবং ওয়েবসাইটে প্রচার করা হয়। গুজব রটনাকারীরা মনগড়া কথা বলেছে। যমুনা টেলিভিশনের সাংবাদিকের কথা বলে মিথ্যাটাকে হয়তো সত্য প্রমাণের চেষ্টা করেছে। এক্ষেত্রে সবাই সচেতন হলে অপপ্রচারকারীরা হালে পানি পাবে না।

রিউমার স্ক্যানারের পুরো প্রতিবেদনটি দেখতে এখানে ক্লিক করুন

নিউজটি শেয়ার করুন

আপডেট সময় ১১:২৮:৫৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৫ জানুয়ারী ২০২৫
১১১ বার পড়া হয়েছে

ড. ইউনূসের নামে প্রচারিত পদত্যাগপত্রটি ভুয়া: রিউমার স্ক্যানার

আপডেট সময় ১১:২৮:৫৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৫ জানুয়ারী ২০২৫

ড. ইউনূসের নামে প্রচারিত পদত্যাগপত্রটি ভুয়া: রিউমার স্ক্যানার।

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস পদত্যাগ করেছেন- এমন দাবিতে একটি পদত্যাগপত্রের ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। তবে ছড়িয়ে পড়া চিঠিতে আসল নয় বলে জানিয়েছে ফ্যাক্ট চেকিং প্রতিষ্ঠান রিউমার স্ক্যানার।

এদিকে কিছু পোষ্টে দাবি করা হয়, যমুনা টেলিভিশনের একজন সাংবাদিকের কাছে ড. মুহাম্মদ ইউনূস পদত্যাগপত্র পাঠিয়েছেন। কিন্তু আসলে যমুনা টেলিভিশনের কোনো সংবাদকর্মীর কাছে এমন কোনো পদত্যাগপত্র আসেনি।

রিউমর স্ক্যানার জানায়, ড. মুহাম্মদ ইউনূসের পদত্যাগপত্র দাবিতে ভাইরাল চিঠিটি আসল নয়। চিঠিটি পর্যবেক্ষণ করে এর বেশকিছু অসঙ্গতি দেখা যায়। প্রথমে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের একাধিক প্যাড পর্যবেক্ষণ করা হয়। কার্যালয়ের প্যাডে বাংলা মাসের তারিখ ওপরে এবং ইংরেজি মাসের তারিখ নিচে থাকে। তবে আলোচিত পদত্যাগের চিঠিতে ইংরেজি ও বাংলা তারিখ পাশাপাশি রয়েছে। আবার ইংরেজি তারিখ শুরুতে রয়েছে। দ্বিতীয়ত, চিঠিটিতে ব্যবহৃত ফন্ট এবং প্রধান উপদেষ্টার প্যাডে ব্যবহৃত ফন্টের মধ্যে পার্থক্যও দেখা যায়।

প্রতিষ্ঠানটি আরও জানায়, গণমাধ্যম ও সংশ্লিষ্ট নির্ভরযোগ্য সূত্রে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের পদত্যাগের বিষয়ে কোনও তথ্য পাওয়া যায়নি।

এ বিষয়ে যমুনা টেলিভিশনের প্রধান বার্তা সম্পাদক তৌহিদুল ইসলাম বলেন, যমুনা টেলিভিশনের সংবাদ চ্যানেলের স্ক্রিন, ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ, ইউটিউব চ্যানেল এবং ওয়েবসাইটে প্রচার করা হয়। গুজব রটনাকারীরা মনগড়া কথা বলেছে। যমুনা টেলিভিশনের সাংবাদিকের কথা বলে মিথ্যাটাকে হয়তো সত্য প্রমাণের চেষ্টা করেছে। এক্ষেত্রে সবাই সচেতন হলে অপপ্রচারকারীরা হালে পানি পাবে না।

রিউমার স্ক্যানারের পুরো প্রতিবেদনটি দেখতে এখানে ক্লিক করুন