ঢাকা ০৫:৪০ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

১ হাজার কোটি দিয়ে ব্যক্তিগত বিমান কিনলেন মুকেশ আম্বানি

নিজস্ব সংবাদ :

ছবি সংগৃহীত

১ হাজার কোটি দিয়ে ব্যক্তিগত বিমান কিনলেন মুকেশ আম্বানি।

নিজের ব্যক্তিগত বিমানের সংগ্রহশালায় আরও একটি বিমান যুক্ত করলেন ভারতীয় ধনকুবের মুকেশ আম্বানি। বিমানটির দাম ভারতীয় রুপিতে প্রায় ১ হাজার কোটি। আর এতেই এখন দেশটিতে সবচেয়ে দামি ব্যক্তিগত বিমানের মালিকের খেতাব পেলেন তিনি।

বোয়িং ৭৩৭ ম্যাক্স ৯ বিমানটি কেনার পর তা সরাসরি মুম্বাইয়ে নিয়ে যাননি মুকেশ। দিল্লি বিমানবন্দরের কার্গো টার্মিনালে রাখা হয়েছে সেটিকে।

বিমানটি মুকেশ ব্যক্তিগত কাজে ব্যবহার করবেন বলে ২০২৩ সালের ১৩ এপ্রিল সুইৎজরল্যান্ডে নিয়ে যাওয়া হয়। পরিবর্তন করা হয় বিমানের নকশা ও অন্দরসজ্জা। বাড়ানো হয় আসনসংখ্যাও।

বোয়িং ৭৩৭ ম্যাক্স ৯ বিমানের মধ্যে কোনো রকম যান্ত্রিক ত্রুটি রয়েছে কি না, অথবা ওড়ার সময় কোনো সমস্যা হচ্ছে কি না তা দেখতে পরীক্ষামূলক ওড়ানোর ব্যবস্থা করা হয়। মোট ছয়বার পরীক্ষামূলক ওড়ানো হয়েছে বিমানটি।

অত্যাধুনিক প্রযুক্তির বোয়িং ৭৩৭ ম্যাক্স ৯ বিমানটি একটানা ১১ হাজার ৭০০ কিলোমিটার দূরত্ব অতিক্রম করতে পারে।

সূত্রের খবর, বোয়িং ৭৩৭ ম্যাক্স ৯ বিমানটি বিশ্বের ব্যয়বহুল বিমানগুলির মধ্যে অন্যতম। এই বিমানে দু’টি সিএফএমআই লিপ-১৮ ইঞ্জিন রয়েছে।

যাতায়াতের জন্য বোয়িং বিজনেস জেট ২ নামের একটি বিমান ব্যবহার করেন মুকেশ। যার বাজারমূল্য আনুমানিক ৬০৯ কোটি টাকা।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপডেট সময় ০৪:৩৪:২১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৮ নভেম্বর ২০২৪
৬ বার পড়া হয়েছে

১ হাজার কোটি দিয়ে ব্যক্তিগত বিমান কিনলেন মুকেশ আম্বানি

আপডেট সময় ০৪:৩৪:২১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৮ নভেম্বর ২০২৪

১ হাজার কোটি দিয়ে ব্যক্তিগত বিমান কিনলেন মুকেশ আম্বানি।

নিজের ব্যক্তিগত বিমানের সংগ্রহশালায় আরও একটি বিমান যুক্ত করলেন ভারতীয় ধনকুবের মুকেশ আম্বানি। বিমানটির দাম ভারতীয় রুপিতে প্রায় ১ হাজার কোটি। আর এতেই এখন দেশটিতে সবচেয়ে দামি ব্যক্তিগত বিমানের মালিকের খেতাব পেলেন তিনি।

বোয়িং ৭৩৭ ম্যাক্স ৯ বিমানটি কেনার পর তা সরাসরি মুম্বাইয়ে নিয়ে যাননি মুকেশ। দিল্লি বিমানবন্দরের কার্গো টার্মিনালে রাখা হয়েছে সেটিকে।

বিমানটি মুকেশ ব্যক্তিগত কাজে ব্যবহার করবেন বলে ২০২৩ সালের ১৩ এপ্রিল সুইৎজরল্যান্ডে নিয়ে যাওয়া হয়। পরিবর্তন করা হয় বিমানের নকশা ও অন্দরসজ্জা। বাড়ানো হয় আসনসংখ্যাও।

বোয়িং ৭৩৭ ম্যাক্স ৯ বিমানের মধ্যে কোনো রকম যান্ত্রিক ত্রুটি রয়েছে কি না, অথবা ওড়ার সময় কোনো সমস্যা হচ্ছে কি না তা দেখতে পরীক্ষামূলক ওড়ানোর ব্যবস্থা করা হয়। মোট ছয়বার পরীক্ষামূলক ওড়ানো হয়েছে বিমানটি।

অত্যাধুনিক প্রযুক্তির বোয়িং ৭৩৭ ম্যাক্স ৯ বিমানটি একটানা ১১ হাজার ৭০০ কিলোমিটার দূরত্ব অতিক্রম করতে পারে।

সূত্রের খবর, বোয়িং ৭৩৭ ম্যাক্স ৯ বিমানটি বিশ্বের ব্যয়বহুল বিমানগুলির মধ্যে অন্যতম। এই বিমানে দু’টি সিএফএমআই লিপ-১৮ ইঞ্জিন রয়েছে।

যাতায়াতের জন্য বোয়িং বিজনেস জেট ২ নামের একটি বিমান ব্যবহার করেন মুকেশ। যার বাজারমূল্য আনুমানিক ৬০৯ কোটি টাকা।