ঢাকা ০১:১৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ৯ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

২৭তম বিসিএসে বাদ পড়া ১১৩৭ জনের ভাগ্য খুলতে পারে আপিল বিভাগে

নিজস্ব সংবাদ :

ছবি সংগৃহীত

২৭তম বিসিএসে বাদ পড়া ১১৩৭ জনের ভাগ্য খুলতে পারে আপিল বিভাগে।

ওয়ান-ইলেভেনের সময় ২৭তম বিসিএসের ১ হাজার ১৩৭ জনকে বাদ দেয়ার মামলা পুনরায় শুনবেন আপিল বিভাগ। বৃহস্পতিবার (৭ নভেম্বর) সকালে প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন ৪ বিচারপতির আপিল বেঞ্চ ভুক্তভোগীদের রিভিউ শুনানিতে আপিলের অনুমতি দেন। এর ফলে, ১৬ বছর পর এসব ভুক্তভোগীরা চাকরি ফেরত পেতে পারেন বলে সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে।

২০০৫ সালের ২৮ জুন ২৭তম বিসিএস পরীক্ষার বিজ্ঞপ্তি দেয় বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি)। পরবর্তীতে ২০০৭ সালের ২১ জানুয়ারি ২৭তম বিসিএসের প্রথম মৌখিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন ৩ হাজার ৫৬৭ জন। তবে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ ওই বছরের ৩০ মে প্রথম মৌখিক পরীক্ষার ফল বাতিলের সিদ্ধান্ত নেয়।

এর পরিপ্রেক্ষিতে পিএসসি ওই বছরের ১ জুলাই প্রথম মৌখিক পরীক্ষার ফল বাতিল করে। এরপর একই বছরের ২৯ জুলাই দ্বিতীয় মৌখিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। পরবর্তীতে ২০০৮ সালের ২৩ সেপ্টেম্বর দ্বিতীয় মৌখিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন ৩ হাজার ২২৯ জন। এরপর তাদের নিয়োগ দেয়া হয়।

 

 

 

 

নিউজটি শেয়ার করুন

আপডেট সময় ১১:১০:৩৩ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৭ নভেম্বর ২০২৪
২৭ বার পড়া হয়েছে

২৭তম বিসিএসে বাদ পড়া ১১৩৭ জনের ভাগ্য খুলতে পারে আপিল বিভাগে

আপডেট সময় ১১:১০:৩৩ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৭ নভেম্বর ২০২৪

২৭তম বিসিএসে বাদ পড়া ১১৩৭ জনের ভাগ্য খুলতে পারে আপিল বিভাগে।

ওয়ান-ইলেভেনের সময় ২৭তম বিসিএসের ১ হাজার ১৩৭ জনকে বাদ দেয়ার মামলা পুনরায় শুনবেন আপিল বিভাগ। বৃহস্পতিবার (৭ নভেম্বর) সকালে প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন ৪ বিচারপতির আপিল বেঞ্চ ভুক্তভোগীদের রিভিউ শুনানিতে আপিলের অনুমতি দেন। এর ফলে, ১৬ বছর পর এসব ভুক্তভোগীরা চাকরি ফেরত পেতে পারেন বলে সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে।

২০০৫ সালের ২৮ জুন ২৭তম বিসিএস পরীক্ষার বিজ্ঞপ্তি দেয় বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি)। পরবর্তীতে ২০০৭ সালের ২১ জানুয়ারি ২৭তম বিসিএসের প্রথম মৌখিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন ৩ হাজার ৫৬৭ জন। তবে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ ওই বছরের ৩০ মে প্রথম মৌখিক পরীক্ষার ফল বাতিলের সিদ্ধান্ত নেয়।

এর পরিপ্রেক্ষিতে পিএসসি ওই বছরের ১ জুলাই প্রথম মৌখিক পরীক্ষার ফল বাতিল করে। এরপর একই বছরের ২৯ জুলাই দ্বিতীয় মৌখিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। পরবর্তীতে ২০০৮ সালের ২৩ সেপ্টেম্বর দ্বিতীয় মৌখিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন ৩ হাজার ২২৯ জন। এরপর তাদের নিয়োগ দেয়া হয়।