ঢাকা ০১:২৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ৯ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

আক্রমণাত্মক শুরুর পর তানজিদের বিদায়

নিজস্ব সংবাদ :

ছবি সংগৃহীত

আক্রমণাত্মক শুরুর পর তানজিদের বিদায়।

ব্যাট হাতে শুরু থেকেই আক্রমণাত্মক ছিলেন তানজিদ হাসান তামিম। দলের খাতায় যে ২৮ রান যোগ হয়েছিল, সেখানে একাই ২২ রান করেছিলেন তিনি। তার সে আক্রমণাত্মক ব্যাটিং-ই শেষ পর্যন্ত ডেকে এনেছে বিপদ। এএম গজনফরকে তুলে মারতে গিয়ে মোহাম্মদ নবির তালুবন্দি হনি তিনি।

শনিবার (৯ নভেম্বর) শারজাহতে সিরিজের দ্বিতীয় ওয়ানডেতে আফগানিস্তানের বিপক্ষে টস জিতে ব্যাট করছে বাংলাদেশ। এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ১ উইকেট হারিয়ে টাইগারদের সংগ্রহ ৬ ওভার শেষে ৩৮ রান। আরেক ওপেনার সৌম্য সরকারকে সঙ্গ দিতে ক্রিজে এসেছেন অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত। সৌম্য ৮ বলে ৩ আর শান্ত ১১ বলে ৭ রানে অপরাজিত আছেন।

 

সিরিজ সমতায় ফেরার ম্যাচে শুরুটা ভালোই ছিল বাংলাদেশের। একপ্রান্তে সৌম্যকে রেখে ক্রিজে ব্যাট হাতে ছড়ি ঘুরাচ্ছিলেন তানজিদ। আগের ম্যাচে মাত্র ৩ রান করে আউট হলেও আজ বার্তা দিচ্ছিলেন বড় ইনিংসের। ফজল হক ফারুকীর বলে তিনটি বাউন্ডারি হাঁকানোর পর গজনফরের থেকে ফুলটস পেয়েই হাঁকান ছক্কা। কিন্তু চতুর্থ ওভারে আক্রমণে আসা আফগান স্পিনারের দ্বিতীয় বলেই টাইমিংয়ে গড়বড়। মিড উপর দিতে তুলে মারতে গিয়ে ধলা পড়েন মোহাম্মদ নবির হাতে। তাতে ১৭ বলে ৩ চার ১ ছয়ে ২২ রানে থামল তানজিদের ইনিংস।
 
আগে ম্যাচে বিধ্বস্ত হওয়া বাংলাদেশ এ ম্যাচে পরিবর্তন এনেছে মোট দুটি। মুশফিকুর রহিমের জায়গায় ঢুকেছেন জাকের আলী অনিক। দেশের জার্সিতে ১৯ টি-টোয়েন্টি ও ১ টেস্ট খেলা এ উইকেটরক্ষকের এবার অভিষেক হলো ওয়ানডেতে। অন্যদিকে রিশাদ হোসেনের জায়গায় একাদশে এসেছেন নাসুম আহমেদ। এই বাঁহাতি সবশেষ ওয়ানডে বিশ্বকাপে খেলেছিলেন।
 
তিন ম্যাচ সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতে ৯২ রানের বড় জয়ে ১-০ ব্যবধানে এগিয়ে আছে রশিদ-নবিরা।
 
বাংলাদেশ একাদশ: তানজিদ হাসান তামিম, সৌম্য সরকার, নাজমুল হোসেন শান্ত (অধিনায়ক), তাওহীদ হৃদয়, মাহমুদউল্লাহ, জাকের আলী, মেহেদী হাসান মিরাজ, নাসুম আহমেদ, তাসকিন আহমেদ, শরিফুল ইসলাম ও মুস্তাফিজুর রহমান।
 
আফগানিস্তান একাদশ: রহমানউল্লাহ গুরবাজ, সেদিকুল্লাহ অটল, রহমত শাহ, হাশমতউল্লাহ শহীদি (অধিনায়ক), আজমতউল্লাহ ওমরজাই, মোহাম্মদ নবি, গুলবাদিন নাইব, রশিদ খান, নাঙ্গেলিয়া খারোটে, আল্লাহ গজনফর ও ফজলহক ফারুকী।
 

নিউজটি শেয়ার করুন

আপডেট সময় ০৫:০২:৫৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ৯ নভেম্বর ২০২৪
২৪ বার পড়া হয়েছে

আক্রমণাত্মক শুরুর পর তানজিদের বিদায়

আপডেট সময় ০৫:০২:৫৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ৯ নভেম্বর ২০২৪

আক্রমণাত্মক শুরুর পর তানজিদের বিদায়।

ব্যাট হাতে শুরু থেকেই আক্রমণাত্মক ছিলেন তানজিদ হাসান তামিম। দলের খাতায় যে ২৮ রান যোগ হয়েছিল, সেখানে একাই ২২ রান করেছিলেন তিনি। তার সে আক্রমণাত্মক ব্যাটিং-ই শেষ পর্যন্ত ডেকে এনেছে বিপদ। এএম গজনফরকে তুলে মারতে গিয়ে মোহাম্মদ নবির তালুবন্দি হনি তিনি।

শনিবার (৯ নভেম্বর) শারজাহতে সিরিজের দ্বিতীয় ওয়ানডেতে আফগানিস্তানের বিপক্ষে টস জিতে ব্যাট করছে বাংলাদেশ। এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ১ উইকেট হারিয়ে টাইগারদের সংগ্রহ ৬ ওভার শেষে ৩৮ রান। আরেক ওপেনার সৌম্য সরকারকে সঙ্গ দিতে ক্রিজে এসেছেন অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত। সৌম্য ৮ বলে ৩ আর শান্ত ১১ বলে ৭ রানে অপরাজিত আছেন।

 

সিরিজ সমতায় ফেরার ম্যাচে শুরুটা ভালোই ছিল বাংলাদেশের। একপ্রান্তে সৌম্যকে রেখে ক্রিজে ব্যাট হাতে ছড়ি ঘুরাচ্ছিলেন তানজিদ। আগের ম্যাচে মাত্র ৩ রান করে আউট হলেও আজ বার্তা দিচ্ছিলেন বড় ইনিংসের। ফজল হক ফারুকীর বলে তিনটি বাউন্ডারি হাঁকানোর পর গজনফরের থেকে ফুলটস পেয়েই হাঁকান ছক্কা। কিন্তু চতুর্থ ওভারে আক্রমণে আসা আফগান স্পিনারের দ্বিতীয় বলেই টাইমিংয়ে গড়বড়। মিড উপর দিতে তুলে মারতে গিয়ে ধলা পড়েন মোহাম্মদ নবির হাতে। তাতে ১৭ বলে ৩ চার ১ ছয়ে ২২ রানে থামল তানজিদের ইনিংস।
 
আগে ম্যাচে বিধ্বস্ত হওয়া বাংলাদেশ এ ম্যাচে পরিবর্তন এনেছে মোট দুটি। মুশফিকুর রহিমের জায়গায় ঢুকেছেন জাকের আলী অনিক। দেশের জার্সিতে ১৯ টি-টোয়েন্টি ও ১ টেস্ট খেলা এ উইকেটরক্ষকের এবার অভিষেক হলো ওয়ানডেতে। অন্যদিকে রিশাদ হোসেনের জায়গায় একাদশে এসেছেন নাসুম আহমেদ। এই বাঁহাতি সবশেষ ওয়ানডে বিশ্বকাপে খেলেছিলেন।
 
তিন ম্যাচ সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতে ৯২ রানের বড় জয়ে ১-০ ব্যবধানে এগিয়ে আছে রশিদ-নবিরা।
 
বাংলাদেশ একাদশ: তানজিদ হাসান তামিম, সৌম্য সরকার, নাজমুল হোসেন শান্ত (অধিনায়ক), তাওহীদ হৃদয়, মাহমুদউল্লাহ, জাকের আলী, মেহেদী হাসান মিরাজ, নাসুম আহমেদ, তাসকিন আহমেদ, শরিফুল ইসলাম ও মুস্তাফিজুর রহমান।
 
আফগানিস্তান একাদশ: রহমানউল্লাহ গুরবাজ, সেদিকুল্লাহ অটল, রহমত শাহ, হাশমতউল্লাহ শহীদি (অধিনায়ক), আজমতউল্লাহ ওমরজাই, মোহাম্মদ নবি, গুলবাদিন নাইব, রশিদ খান, নাঙ্গেলিয়া খারোটে, আল্লাহ গজনফর ও ফজলহক ফারুকী।