ঢাকা ১০:৩৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০৬ নভেম্বর ২০২৫, ২২ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
ব্রেকিং নিউজ :
Logo রাঙ্গামাটির ক্রীড়া অবকাঠামো নিয়ে হতাশ বিসিবি পরিচালক আসিফ আকবর Logo সোজা আঙুলে না উঠলে বাঁকা করব, ঘি আমাদের লাগবেই: জামায়াত নেতা তাহের Logo তিন বছরে রাহা: ভাইয়ের মেয়েকে জন্মদিনে আবেগঘন বার্তা রণবীরের বোনের Logo ট্রাম্পের দাবি: ভারত-পাকিস্তান সংঘাতে ৮ যুদ্ধবিমান ধ্বংস, তার মধ্যস্থাতেই শান্তি স্থাপন Logo প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার কাঠামোতে বড় পরিবর্তন Logo জামায়াত নিষিদ্ধের দাবি তুললেন বিএনপি নেতা আলাল Logo ইমরান হাশমির কারণে স্কুলে যেতে লজ্জা পাচ্ছেন তার ছেলে আয়ান! Logo স্বর্ণপ্রেমীদের জন্য সুখবর! কমেছে ভরিপ্রতি দাম Logo প্রেম, পরকীয়া আর বিতর্কে টালমাটাল ব্রিটিশ রাজপরিবার Logo সুদানে আরএসএফ বাহিনীর তাণ্ডব, মানবিক বিপর্যয় তীব্র

পাহাড়ে হানাহানি নয়, ঐক্য ও সৌহার্দ্যের বার্তা

নিজস্ব সংবাদ :

সংগৃহিত

পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা বলেছেন, পার্বত্য অঞ্চলে কোনোভাবেই অশান্তি বা হানাহানি দেখতে চায় না সরকার।
তিনি বলেন, “আমরা উন্নয়ন, সম্প্রীতি ও শান্তি চাই। সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্ট না হয়, সবাইকে সে বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে।”

শনিবার রাঙামাটিতে অনুষ্ঠিত বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের সম্মিলিত জাতীয় কঠিন চীবরদান উৎসবের সমাপনী অনুষ্ঠানে তিনি প্রধান অতিথি হিসেবে এসব কথা বলেন।

তিনি জানান, এ উৎসব অন্তর্বর্তী সরকারের সহায়তায় প্রথমবার জাতীয় পর্যায়ে আয়োজিত হয়েছে, যা সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দৃষ্টান্ত।
এছাড়া বৌদ্ধদের প্রবারণা উৎসবকে জাতীয় ছুটি ঘোষণার প্রস্তাবও সরকারের কাছে দেওয়া হয়েছে।

অনুষ্ঠানে ধর্মবিষয়ক উপদেষ্টা ড. আ. ফ. ম. খালিদ হোসেন বলেন, “বাংলাদেশের মূল শক্তিই সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি। জাতি-ধর্ম নির্বিশেষে সবাই মিলেই এ ঐতিহ্য ধরে রাখতে হবে।”

নিউজটি শেয়ার করুন

আপডেট সময় ১০:৪৯:৪৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ১১ অক্টোবর ২০২৫
২১ বার পড়া হয়েছে

পাহাড়ে হানাহানি নয়, ঐক্য ও সৌহার্দ্যের বার্তা

আপডেট সময় ১০:৪৯:৪৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ১১ অক্টোবর ২০২৫

পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা বলেছেন, পার্বত্য অঞ্চলে কোনোভাবেই অশান্তি বা হানাহানি দেখতে চায় না সরকার।
তিনি বলেন, “আমরা উন্নয়ন, সম্প্রীতি ও শান্তি চাই। সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্ট না হয়, সবাইকে সে বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে।”

শনিবার রাঙামাটিতে অনুষ্ঠিত বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের সম্মিলিত জাতীয় কঠিন চীবরদান উৎসবের সমাপনী অনুষ্ঠানে তিনি প্রধান অতিথি হিসেবে এসব কথা বলেন।

তিনি জানান, এ উৎসব অন্তর্বর্তী সরকারের সহায়তায় প্রথমবার জাতীয় পর্যায়ে আয়োজিত হয়েছে, যা সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দৃষ্টান্ত।
এছাড়া বৌদ্ধদের প্রবারণা উৎসবকে জাতীয় ছুটি ঘোষণার প্রস্তাবও সরকারের কাছে দেওয়া হয়েছে।

অনুষ্ঠানে ধর্মবিষয়ক উপদেষ্টা ড. আ. ফ. ম. খালিদ হোসেন বলেন, “বাংলাদেশের মূল শক্তিই সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি। জাতি-ধর্ম নির্বিশেষে সবাই মিলেই এ ঐতিহ্য ধরে রাখতে হবে।”