ঢাকা ০১:৫৯ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ০১ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ১৮ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

হঠকারিতা ও ফ্যাসিবাদ কারও জন্য কল্যাণকর নয়: জামায়াত আমির

নিজস্ব সংবাদ :

ছবি সংগৃহীত

হঠকারিতা ও ফ্যাসিবাদ কারও জন্য কল্যাণকর নয়: জামায়াত আমির।

বিগত সময়ে জামায়াতে ইসলামীর নেতাকর্মীদের ওপর জুলুমের পর্বত চাপিয়ে দেয়া হয়েছিল দাবি করে দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, হঠকারিতা ও ফ্যাসিবাদ কারও জন্য কল্যাণকর নয়।

শুক্রবার (৩১ জানুয়ারি) সকালে রাজধানীর মগবাজারে সাবেক সংসদ সদস্য ও জামায়াতে ইসলামীর মহিলা শাখার প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক হাফেজা আসমা খাতুনের স্মরণসভায় অংশ নিয়ে এ কথা বলেন তিনি।

 

জামায়াত আমির আরও বলেন, গত দেড় দশক জামায়াতে ইসলামীর কর্মীরা বাবা-মায়ের জানাজায় পর্যন্ত শরিক হতে পারেননি। যে ফ্যাসিবাদী আমল বাংলাদেশের মানুষদের জন্য দুঃস্বপ্ন ছিল তা যেন আর কখনও কাউকে প্রত্যক্ষ করতে না হয়। এ জন্য কাজ করবে জামায়াতে ইসলামী।
 
 
শফিকুর রহমান আমির বলেন, ‘গোটা বাংলাদেশের জামায়াতে ইসলামী ছিল হাফেজা আসমা খাতুনের পরিবার। জামায়াতের ৪৩ হাজার নারী রুকন তাকে হৃদয়ে ধারণ করেন। বাংলাদেশের নারী রাজনীতিবিদদের পথিকৃৎ এবং নারী জাগরণের আদর্শ তিনি।’
 
স্মরণসভায় অংশ নিয়ে দলটির সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক গোলাম পরওয়ার বলেন, ‘বাংলাদেশের সংসদীয় ইতিহাসের উজ্জ্বল অংশ হাফেজা আসমা খাতুন দেশের নারী সমাজে জামায়াতে ইসলামীর জনপ্রিয়তা বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন।’ 

নিউজটি শেয়ার করুন

আপডেট সময় ১০:৪১:১৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৩১ জানুয়ারী ২০২৫
১ বার পড়া হয়েছে

হঠকারিতা ও ফ্যাসিবাদ কারও জন্য কল্যাণকর নয়: জামায়াত আমির

আপডেট সময় ১০:৪১:১৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৩১ জানুয়ারী ২০২৫

হঠকারিতা ও ফ্যাসিবাদ কারও জন্য কল্যাণকর নয়: জামায়াত আমির।

বিগত সময়ে জামায়াতে ইসলামীর নেতাকর্মীদের ওপর জুলুমের পর্বত চাপিয়ে দেয়া হয়েছিল দাবি করে দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, হঠকারিতা ও ফ্যাসিবাদ কারও জন্য কল্যাণকর নয়।

শুক্রবার (৩১ জানুয়ারি) সকালে রাজধানীর মগবাজারে সাবেক সংসদ সদস্য ও জামায়াতে ইসলামীর মহিলা শাখার প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক হাফেজা আসমা খাতুনের স্মরণসভায় অংশ নিয়ে এ কথা বলেন তিনি।

 

জামায়াত আমির আরও বলেন, গত দেড় দশক জামায়াতে ইসলামীর কর্মীরা বাবা-মায়ের জানাজায় পর্যন্ত শরিক হতে পারেননি। যে ফ্যাসিবাদী আমল বাংলাদেশের মানুষদের জন্য দুঃস্বপ্ন ছিল তা যেন আর কখনও কাউকে প্রত্যক্ষ করতে না হয়। এ জন্য কাজ করবে জামায়াতে ইসলামী।
 
 
শফিকুর রহমান আমির বলেন, ‘গোটা বাংলাদেশের জামায়াতে ইসলামী ছিল হাফেজা আসমা খাতুনের পরিবার। জামায়াতের ৪৩ হাজার নারী রুকন তাকে হৃদয়ে ধারণ করেন। বাংলাদেশের নারী রাজনীতিবিদদের পথিকৃৎ এবং নারী জাগরণের আদর্শ তিনি।’
 
স্মরণসভায় অংশ নিয়ে দলটির সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক গোলাম পরওয়ার বলেন, ‘বাংলাদেশের সংসদীয় ইতিহাসের উজ্জ্বল অংশ হাফেজা আসমা খাতুন দেশের নারী সমাজে জামায়াতে ইসলামীর জনপ্রিয়তা বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন।’