ঢাকা ০২:০১ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১১ জানুয়ারী ২০২৫, ২৭ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

পল্লী বিদ্যুতের নিয়োগ পরীক্ষায় প্রক্সি দিতে গিয়ে ৮ জন শ্রীঘরে

নিজস্ব সংবাদ :

ছবি সংগৃহীত

পল্লী বিদ্যুতের নিয়োগ পরীক্ষায় প্রক্সি দিতে গিয়ে ৮ জন শ্রীঘরে।

মেহেরপুর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির মিটার রিডার কাম ম্যাসেঞ্জার নিয়োগ পরীক্ষায় প্রক্সি দেয়ার অপরাধে ৮ জনের কারাদণ্ড দিয়েছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।

শুক্রবার (১০ জানুয়ারি) দুপুরে মেহেরপুর সরকারি উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালত অভিযান চালিয়ে তাদের ৩ দিন করে কারাদণ্ড দেন।


মেহেরপুর জেলা প্রশাসন কার্যালয়ের সহকারী কমিশনার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট তানজিনা শারমিন দৃষ্টি এই দণ্ড দেন।


দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন: শেরপুর জেলার একরামুল আলীর ছেলে রাকিবুল হাসান মজিদ, নাজিমুদ্দিনের ছেলে গোলজার হোসেন, নীলফামারী জেলার নুরুল হকের ছেলে আরিফুল ইসলাম, দিনাজপুর জেলার মোটা বাবুর ছেলে শ‍্যামল চন্দ্র, গিরিশ চন্দ্রের ছেলে খগেন চন্দ্র, রংপুরের মৃত আব্দুল মোল্লার ছেলে রকিবুল ইসলাম, গাইবান্ধার নুরুন্নবী মিয়ার ছেলে নূর মওলা, ঝিনাইদহের দিলিপ দেবনাথের ছেলে দেবনাথ।
 

ভ্রাম্যমাণ আদালত সূত্রে জানা গেছে, মিটার রিডার কাম মেসেঞ্জার পদে জনবল নিয়োগের জন্য মেহেরপুর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি আজ লিখিত পরীক্ষার আয়োজন করে। পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে ৮ জন‌কে প্রক্সি হিসাবে শনাক্ত করেন কর্তৃপক্ষ। খবর পেয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালত ও পুলিশের একটি দল ওই ৮ জনকে আটক করেন।

দণ্ডবিধির ১৮৬০ এর ১৮৮ ধারায় তাদেরকে দোষী সাব্যস্ত করে ৩ দিন করে কারাদণ্ড দেয়া হয়েছে। ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্দেশে দণ্ডিতদের মেহেরপুর জেলা কারাগারে পাঠানো হয়েছে বলে জানায় পুলিশ।

নিয়োগ পরীক্ষাটিতে ৭১টি পদের বিপরীতে ৪০২৫ জন পরীক্ষার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছিলেন।
 

নিউজটি শেয়ার করুন

আপডেট সময় ০৯:১৬:৪১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১০ জানুয়ারী ২০২৫
২ বার পড়া হয়েছে

পল্লী বিদ্যুতের নিয়োগ পরীক্ষায় প্রক্সি দিতে গিয়ে ৮ জন শ্রীঘরে

আপডেট সময় ০৯:১৬:৪১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১০ জানুয়ারী ২০২৫

পল্লী বিদ্যুতের নিয়োগ পরীক্ষায় প্রক্সি দিতে গিয়ে ৮ জন শ্রীঘরে।

মেহেরপুর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির মিটার রিডার কাম ম্যাসেঞ্জার নিয়োগ পরীক্ষায় প্রক্সি দেয়ার অপরাধে ৮ জনের কারাদণ্ড দিয়েছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।

শুক্রবার (১০ জানুয়ারি) দুপুরে মেহেরপুর সরকারি উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালত অভিযান চালিয়ে তাদের ৩ দিন করে কারাদণ্ড দেন।


মেহেরপুর জেলা প্রশাসন কার্যালয়ের সহকারী কমিশনার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট তানজিনা শারমিন দৃষ্টি এই দণ্ড দেন।


দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন: শেরপুর জেলার একরামুল আলীর ছেলে রাকিবুল হাসান মজিদ, নাজিমুদ্দিনের ছেলে গোলজার হোসেন, নীলফামারী জেলার নুরুল হকের ছেলে আরিফুল ইসলাম, দিনাজপুর জেলার মোটা বাবুর ছেলে শ‍্যামল চন্দ্র, গিরিশ চন্দ্রের ছেলে খগেন চন্দ্র, রংপুরের মৃত আব্দুল মোল্লার ছেলে রকিবুল ইসলাম, গাইবান্ধার নুরুন্নবী মিয়ার ছেলে নূর মওলা, ঝিনাইদহের দিলিপ দেবনাথের ছেলে দেবনাথ।
 

ভ্রাম্যমাণ আদালত সূত্রে জানা গেছে, মিটার রিডার কাম মেসেঞ্জার পদে জনবল নিয়োগের জন্য মেহেরপুর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি আজ লিখিত পরীক্ষার আয়োজন করে। পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে ৮ জন‌কে প্রক্সি হিসাবে শনাক্ত করেন কর্তৃপক্ষ। খবর পেয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালত ও পুলিশের একটি দল ওই ৮ জনকে আটক করেন।

দণ্ডবিধির ১৮৬০ এর ১৮৮ ধারায় তাদেরকে দোষী সাব্যস্ত করে ৩ দিন করে কারাদণ্ড দেয়া হয়েছে। ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্দেশে দণ্ডিতদের মেহেরপুর জেলা কারাগারে পাঠানো হয়েছে বলে জানায় পুলিশ।

নিয়োগ পরীক্ষাটিতে ৭১টি পদের বিপরীতে ৪০২৫ জন পরীক্ষার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছিলেন।