ঢাকা ১০:৪২ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৭ অগাস্ট ২০২৫, ২ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
ব্রেকিং নিউজ :
Logo ইসরায়েলের জন্য নতুন সাবমেরিন রপ্তানিতে সম্মতি দিল জার্মানি Logo বিটকয়েনের মূল্য নতুন উচ্চতায়, ইথেরিয়াম-বাইন্যান্সেও উল্লম্ফন Logo সিলেটে অভিযানে ৫২ হাজার ঘনফুট পাথর উদ্ধার Logo সিলেটের সাদা পাথর লুট: তদন্ত ও ব্যবস্থা নিতে হাইকোর্টে রিট আবেদন Logo যুক্তরাষ্ট্র থেকে ৯৩৫ কোটি টাকায় দুটি বাল্ক ক্যারিয়ার জাহাজ কিনছে সরকার Logo পিকে হালদারের রেড নোটিশ আরও পাঁচ বছর বাড়াতে ইন্টারপোলকে চিঠি দেবে দুদক Logo বাংলাদেশে বিনিয়োগে আগ্রহী হতে মালয়েশিয়ার ব্যবসায়ীদের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান Logo জুলাই মাসে মূল্যস্ফীতি বৃদ্ধির পেছনে চালের দাম দায়ী: বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর Logo এখনও ভারতের সাড়া মেলেনি: বাণিজ্য আলোচনার জন্য পাঠানো চিঠির বিষয়ে ঢাকার অপেক্ষা Logo অতিরিক্ত আইজি হিসেবে পদোন্নতি পেলেন পুলিশের সাত কর্মকর্তা

সাহস থাকলে বিচারের মুখোমুখি হবেন শেখ হাসিনা: অ্যাটর্নি জেনারেল

নিজস্ব সংবাদ :

ছবি সংগৃহীত

সাহস থাকলে বিচারের মুখোমুখি হবেন শেখ হাসিনা: অ্যাটর্নি জেনারেল।

সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার বক্তব্যে প্রায় বলতেন, সাহস থাকলে দেশে এসে বিচারের মুখোমুখি হতে। এখন তার বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি হয়েছে। এক্ষেত্রে তিনিও একই কাজ করবেন বলে আশা প্রকাশ করেছেন অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান।

এক্সট্রাডিশন চুক্তির আওয়াতায় সরকারের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে শেখ হাসিনাকে আনা যেতে পারে বললেন অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান।

রোববার (২০ অক্টোবর) সুপ্রিম কোর্টের অ্যাটর্নি জেনারেল কার্যালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা জানান।

 

জুলাই-আগস্টে সংঘটিত গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের জারি করা গ্রেফতারি পরোয়ানা ইস্যুতে শেখ হাসিনাকে দেশে আনা হবে কি না জানতে চাইলে অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, ‘ট্রাইব্যুনালের জারি করা গ্রেফতারি পরোয়ানা তামিল করতে যদি শেখ হাসিনা কোথায় আছেন প্রসিকিউশন টিম জানতে পারে, তাহলে এক্সট্রাডিশন চুক্তির আওয়াতায় সরকারের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে তাকে আনা যেতে পারে। এছাড়া ইন্টারপোলের সহায়তা নেয়া যেতে পারে। অপরাধী যেই দেশে রয়েছেন সেই দেশের আইনে ইন্টারপোল কাভার করতে পারলে বিচার-বিশ্লেষণ করে তাকে আনা হতে পারে।’
শেখ হাসিনা নিজে ট্রাইব্যুনালে হাজির হবে কিনা জানতে চাইলে আসাদুজ্জামান বলেন, ‘শেখ হাসিনা তার বক্তব্যে প্রায়ই বলতেন, সাহস থাকলে দেশে এসে বিচারের মুখোমুখি হতে। আশা করি এটা উনি বিশ্বাস করেন এবং এটিই উনার জন্য ভালো। প্রত্যেকটা আসামির উচিত আদালতে এসে বিচারের মুখোমুখি হওয়া। উনি হয়তো সেটাই করবেন।’
 
গত বৃহস্পতিবার (১৭ অক্টোবর) জুলাই-আগস্টে সংঘটিত গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগের বিচারিক কার্যক্রম শুরুতেই শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। এদিকে, আরেক মামলা ওবায়দুল কাদেরসহ ২৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতা‌রি জারি করা হয়।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপডেট সময় ০২:৩৩:০২ অপরাহ্ন, রবিবার, ২০ অক্টোবর ২০২৪
৯৭ বার পড়া হয়েছে

সাহস থাকলে বিচারের মুখোমুখি হবেন শেখ হাসিনা: অ্যাটর্নি জেনারেল

আপডেট সময় ০২:৩৩:০২ অপরাহ্ন, রবিবার, ২০ অক্টোবর ২০২৪

সাহস থাকলে বিচারের মুখোমুখি হবেন শেখ হাসিনা: অ্যাটর্নি জেনারেল।

সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার বক্তব্যে প্রায় বলতেন, সাহস থাকলে দেশে এসে বিচারের মুখোমুখি হতে। এখন তার বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি হয়েছে। এক্ষেত্রে তিনিও একই কাজ করবেন বলে আশা প্রকাশ করেছেন অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান।

এক্সট্রাডিশন চুক্তির আওয়াতায় সরকারের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে শেখ হাসিনাকে আনা যেতে পারে বললেন অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান।

রোববার (২০ অক্টোবর) সুপ্রিম কোর্টের অ্যাটর্নি জেনারেল কার্যালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা জানান।

 

জুলাই-আগস্টে সংঘটিত গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের জারি করা গ্রেফতারি পরোয়ানা ইস্যুতে শেখ হাসিনাকে দেশে আনা হবে কি না জানতে চাইলে অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, ‘ট্রাইব্যুনালের জারি করা গ্রেফতারি পরোয়ানা তামিল করতে যদি শেখ হাসিনা কোথায় আছেন প্রসিকিউশন টিম জানতে পারে, তাহলে এক্সট্রাডিশন চুক্তির আওয়াতায় সরকারের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে তাকে আনা যেতে পারে। এছাড়া ইন্টারপোলের সহায়তা নেয়া যেতে পারে। অপরাধী যেই দেশে রয়েছেন সেই দেশের আইনে ইন্টারপোল কাভার করতে পারলে বিচার-বিশ্লেষণ করে তাকে আনা হতে পারে।’
শেখ হাসিনা নিজে ট্রাইব্যুনালে হাজির হবে কিনা জানতে চাইলে আসাদুজ্জামান বলেন, ‘শেখ হাসিনা তার বক্তব্যে প্রায়ই বলতেন, সাহস থাকলে দেশে এসে বিচারের মুখোমুখি হতে। আশা করি এটা উনি বিশ্বাস করেন এবং এটিই উনার জন্য ভালো। প্রত্যেকটা আসামির উচিত আদালতে এসে বিচারের মুখোমুখি হওয়া। উনি হয়তো সেটাই করবেন।’
 
গত বৃহস্পতিবার (১৭ অক্টোবর) জুলাই-আগস্টে সংঘটিত গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগের বিচারিক কার্যক্রম শুরুতেই শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। এদিকে, আরেক মামলা ওবায়দুল কাদেরসহ ২৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতা‌রি জারি করা হয়।