ঢাকা ০৫:৩৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৪ এপ্রিল ২০২৫, ১ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
ব্রেকিং নিউজ :
Logo এতোদিন শোভাযাত্রা একটি রাজনৈতিক বলয়ে গড়ে উঠেছিল, আজ তা ভেঙ্গে গেছে’ Logo ২৩ এপ্রিল থেকে অনুমতি ছাড়া প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা মক্কায় Logo আনন্দ উল্লাসে শেষ হলো বর্ষবরণ আনন্দ শোভাযাত্রা Logo বাংলাদেশি পাসপোর্টে ‘ইসরায়েল ব্যতীত’ শর্ত পুনর্বহাল Logo শেখ হাসিনা, রেহানা ও টিউলিপসহ চারজনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা Logo পহেলা বৈশাখের উৎসবে সবাইকে অংশ নেয়ার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার Logo ঢাকার সমাবেশ ইতিহাসের পাতায় লেখা থাকবে: ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত Logo পার্বত্য চট্টগ্রামে শান্তি বজায় রাখতে সব করবে সেনাবাহিনী: সেনাপ্রধান Logo সংস্কার কার্যক্রম দ্রুত এগিয়ে নেয়ার তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার Logo পাগলা মসজিদের ১১ দানবক্সে এবার মিললো রেকর্ড সোয়া ৯ কোটি টাকা

পহেলা বৈশাখের উৎসবে সবাইকে অংশ নেয়ার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

নিজস্ব সংবাদ :

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, পহেলা বৈশাখ সম্প্রীতির অন্যতম প্রতীক। তাই সার্বজনীন এই উৎশবে আমরা সবাই অংশ নেব। এ সময় সবাইকে বাংলা নববর্ষের অগ্রিম শুভেচ্ছাও জানান তিনি।

রোববার (১৩ এপ্রিল) সকালে রাজধানীর মেরুল বাড্ডায় আন্তর্জাতিক বৌদ্ধ বিহারে সম্প্রীতি ভবনের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন শেষে এ কথা বলেন তিনি।

ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, অতি প্রাচীনকাল থেকেই এই অঞ্চলের বৌদ্ধ বিহারগুলো গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসেবে আবির্ভূত হয়েছিল।এগুলো আমাদের ঐতিহ্য ও সভ্যতার নির্দশন। পৃথিবীর দূর-দূরান্ত থেকে ভিক্ষু ও ছাত্ররা বিহারগুলোতে আসতেন। মহামানব বুদ্ধের শান্তি ও সম্প্রীতির বাণী বিশ্বে ছড়িয়ে দিতেন। শুধু ধর্মীয় আচার ও শিক্ষা নয়, সমাজে জনকল্যাণকর কর্মসূচির কেন্দ্রেও এই দেশের বৌদ্ধ বিহারগুলো ছিল।

তিনি আরও বলেন, নানা মত-ধর্ম-রীতিনীতির মধ্যেও আমরা সবাই এক পরিবারের সদস্য। এ দেশে মানুষের বিচিত্র ভাষা, সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য রয়েছে।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

আপডেট সময় ১২:৩৯:১০ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৩ এপ্রিল ২০২৫
৫ বার পড়া হয়েছে

পহেলা বৈশাখের উৎসবে সবাইকে অংশ নেয়ার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

আপডেট সময় ১২:৩৯:১০ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৩ এপ্রিল ২০২৫

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, পহেলা বৈশাখ সম্প্রীতির অন্যতম প্রতীক। তাই সার্বজনীন এই উৎশবে আমরা সবাই অংশ নেব। এ সময় সবাইকে বাংলা নববর্ষের অগ্রিম শুভেচ্ছাও জানান তিনি।

রোববার (১৩ এপ্রিল) সকালে রাজধানীর মেরুল বাড্ডায় আন্তর্জাতিক বৌদ্ধ বিহারে সম্প্রীতি ভবনের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন শেষে এ কথা বলেন তিনি।

ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, অতি প্রাচীনকাল থেকেই এই অঞ্চলের বৌদ্ধ বিহারগুলো গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসেবে আবির্ভূত হয়েছিল।এগুলো আমাদের ঐতিহ্য ও সভ্যতার নির্দশন। পৃথিবীর দূর-দূরান্ত থেকে ভিক্ষু ও ছাত্ররা বিহারগুলোতে আসতেন। মহামানব বুদ্ধের শান্তি ও সম্প্রীতির বাণী বিশ্বে ছড়িয়ে দিতেন। শুধু ধর্মীয় আচার ও শিক্ষা নয়, সমাজে জনকল্যাণকর কর্মসূচির কেন্দ্রেও এই দেশের বৌদ্ধ বিহারগুলো ছিল।

তিনি আরও বলেন, নানা মত-ধর্ম-রীতিনীতির মধ্যেও আমরা সবাই এক পরিবারের সদস্য। এ দেশে মানুষের বিচিত্র ভাষা, সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য রয়েছে।