ঢাকা ১০:৪০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০৬ নভেম্বর ২০২৫, ২২ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
ব্রেকিং নিউজ :
Logo রাঙ্গামাটির ক্রীড়া অবকাঠামো নিয়ে হতাশ বিসিবি পরিচালক আসিফ আকবর Logo সোজা আঙুলে না উঠলে বাঁকা করব, ঘি আমাদের লাগবেই: জামায়াত নেতা তাহের Logo তিন বছরে রাহা: ভাইয়ের মেয়েকে জন্মদিনে আবেগঘন বার্তা রণবীরের বোনের Logo ট্রাম্পের দাবি: ভারত-পাকিস্তান সংঘাতে ৮ যুদ্ধবিমান ধ্বংস, তার মধ্যস্থাতেই শান্তি স্থাপন Logo প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার কাঠামোতে বড় পরিবর্তন Logo জামায়াত নিষিদ্ধের দাবি তুললেন বিএনপি নেতা আলাল Logo ইমরান হাশমির কারণে স্কুলে যেতে লজ্জা পাচ্ছেন তার ছেলে আয়ান! Logo স্বর্ণপ্রেমীদের জন্য সুখবর! কমেছে ভরিপ্রতি দাম Logo প্রেম, পরকীয়া আর বিতর্কে টালমাটাল ব্রিটিশ রাজপরিবার Logo সুদানে আরএসএফ বাহিনীর তাণ্ডব, মানবিক বিপর্যয় তীব্র

প্রাথমিক শিক্ষকদের ‘অন্য পেশায় যেতে বলার’ খবরের ব্যাখ্যা দিলেন উপদেষ্টা

নিজস্ব সংবাদ :

ছবি সংগৃহীত

প্রাথমিক শিক্ষকদের ‘অন্য পেশায় যেতে বলার’ খবরের ব্যাখ্যা দিলেন উপদেষ্টা।

‘বেতনে না পোষালে প্রাথমিকের শিক্ষকদের অন্য পেশায় যেতে বললেন উপদেষ্টা’ শিরোনামে রোববার (২৬ জানুয়ারি) সময় নিউজে প্রকাশিত সংবাদে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টার যে বক্তব্য প্রকাশিত হয়েছে তার ব্যাখ্যা দিয়েছে মন্ত্রণালয়।

সোমবার (২৭ জানুয়ারি) প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপপ্রধান তথ্য অফিসার মো. জাহাঙ্গীর আলম খানের সই করা ব্যাখ্যা সময় নিউজকে পাঠানো হয়েছে।


ব্যাখ্যায় বলা হয়, ‘বেতনে না পোষালে প্রাথমিকের শিক্ষকদের অন্য পেশায় যেতে বললেন উপদেষ্টা’ শীর্ষক প্রতিবেদনটি প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা ডা. বিধান রঞ্জন রায় পোদ্দারের নজরে এসেছে।


প্রতিবেদনটি জনমনে বিরূপ প্রভাব ফেলতে পারে উল্লেখ করে উপদেষ্টা বলেন, ‘‘আমার বক্তব্য সম্পূর্ণ বিকৃতভাবে উপস্থাপিত হয়েছে। বক্তব্যের প্রাসঙ্গিকতা বাদ দিয়ে পূর্ণাঙ্গ তথ্যাদি উপস্থাপন না করে বিকৃত অর্ধসত্য বক্তব্য উপস্থাপিত হয়েছে। মূল বক্তব্যে কতিপয় প্রাথমিক পর্যায়ের শিক্ষকদের শ্রেণিকক্ষে শিক্ষাদান ও নিয়মিত উপস্থিতির ক্ষেত্রে তাদের উদাসীনতার বিষয়কে উল্লেখ করা হয়েছে। যেসকল শিক্ষক নিয়মিতভাবেই বিদ্যালয়ে শিক্ষাদান কর্মকাণ্ডে অনুপস্থিত থাকছেন এবং প্রকারান্তরে প্রাথমিকের শিক্ষার্থীদের সাথে ও তাদের অভিভাবকদের সাথে প্রতারণা করছেন, তাদের বিরুদ্ধে মন্ত্রণালয়ের কঠোর অবস্থান ব্যাখ্যা করতে বক্তব্যের উল্লিখিত অংশটুকু প্রদান করা হয়েছে। শিক্ষকদের বেতনভাতার বিষয়ে কোনরূপ বক্তব্য প্রদান করা হয়নি।’
 

প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের বেতনভাতার বিষয়টি মন্ত্রণালয়ের সক্রিয় বিবেচনায় রয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘প্রাথমিক শিক্ষকদের বেতনভাতার বিষয়টি নিয়ে ব্যক্তিগতভাবে আমি নিজেও অত্যন্ত আন্তরিক এবং ইতঃপূর্বে আমার বিভিন্ন বক্তব্যে ও গণমাধ্যমে প্রচারিত সাক্ষাৎকারে সেটা স্পষ্ট করেই বলেছি। তাই প্রকাশিত সংবাদে বেতনভাতার বিষয়টি জড়িয়ে যে বিকৃত, অর্ধসত্য শিরোনামসহ সংবাদ যেভাবে উপস্থাপিত হয়েছে তা খুবই দুঃখজনক এবং নিন্দনীয়। এ ধরনের বক্তব্য আমি প্রদান করিনি।’
 

নিউজটি শেয়ার করুন

আপডেট সময় ০৮:২৩:২০ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৭ জানুয়ারী ২০২৫
৭৫ বার পড়া হয়েছে

প্রাথমিক শিক্ষকদের ‘অন্য পেশায় যেতে বলার’ খবরের ব্যাখ্যা দিলেন উপদেষ্টা

আপডেট সময় ০৮:২৩:২০ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৭ জানুয়ারী ২০২৫

প্রাথমিক শিক্ষকদের ‘অন্য পেশায় যেতে বলার’ খবরের ব্যাখ্যা দিলেন উপদেষ্টা।

‘বেতনে না পোষালে প্রাথমিকের শিক্ষকদের অন্য পেশায় যেতে বললেন উপদেষ্টা’ শিরোনামে রোববার (২৬ জানুয়ারি) সময় নিউজে প্রকাশিত সংবাদে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টার যে বক্তব্য প্রকাশিত হয়েছে তার ব্যাখ্যা দিয়েছে মন্ত্রণালয়।

সোমবার (২৭ জানুয়ারি) প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপপ্রধান তথ্য অফিসার মো. জাহাঙ্গীর আলম খানের সই করা ব্যাখ্যা সময় নিউজকে পাঠানো হয়েছে।


ব্যাখ্যায় বলা হয়, ‘বেতনে না পোষালে প্রাথমিকের শিক্ষকদের অন্য পেশায় যেতে বললেন উপদেষ্টা’ শীর্ষক প্রতিবেদনটি প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা ডা. বিধান রঞ্জন রায় পোদ্দারের নজরে এসেছে।


প্রতিবেদনটি জনমনে বিরূপ প্রভাব ফেলতে পারে উল্লেখ করে উপদেষ্টা বলেন, ‘‘আমার বক্তব্য সম্পূর্ণ বিকৃতভাবে উপস্থাপিত হয়েছে। বক্তব্যের প্রাসঙ্গিকতা বাদ দিয়ে পূর্ণাঙ্গ তথ্যাদি উপস্থাপন না করে বিকৃত অর্ধসত্য বক্তব্য উপস্থাপিত হয়েছে। মূল বক্তব্যে কতিপয় প্রাথমিক পর্যায়ের শিক্ষকদের শ্রেণিকক্ষে শিক্ষাদান ও নিয়মিত উপস্থিতির ক্ষেত্রে তাদের উদাসীনতার বিষয়কে উল্লেখ করা হয়েছে। যেসকল শিক্ষক নিয়মিতভাবেই বিদ্যালয়ে শিক্ষাদান কর্মকাণ্ডে অনুপস্থিত থাকছেন এবং প্রকারান্তরে প্রাথমিকের শিক্ষার্থীদের সাথে ও তাদের অভিভাবকদের সাথে প্রতারণা করছেন, তাদের বিরুদ্ধে মন্ত্রণালয়ের কঠোর অবস্থান ব্যাখ্যা করতে বক্তব্যের উল্লিখিত অংশটুকু প্রদান করা হয়েছে। শিক্ষকদের বেতনভাতার বিষয়ে কোনরূপ বক্তব্য প্রদান করা হয়নি।’
 

প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের বেতনভাতার বিষয়টি মন্ত্রণালয়ের সক্রিয় বিবেচনায় রয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘প্রাথমিক শিক্ষকদের বেতনভাতার বিষয়টি নিয়ে ব্যক্তিগতভাবে আমি নিজেও অত্যন্ত আন্তরিক এবং ইতঃপূর্বে আমার বিভিন্ন বক্তব্যে ও গণমাধ্যমে প্রচারিত সাক্ষাৎকারে সেটা স্পষ্ট করেই বলেছি। তাই প্রকাশিত সংবাদে বেতনভাতার বিষয়টি জড়িয়ে যে বিকৃত, অর্ধসত্য শিরোনামসহ সংবাদ যেভাবে উপস্থাপিত হয়েছে তা খুবই দুঃখজনক এবং নিন্দনীয়। এ ধরনের বক্তব্য আমি প্রদান করিনি।’