ঢাকা ০৬:২৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ৯ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

লেবাননে যুদ্ধবিরতি চান নেতানিয়াহু

নিজস্ব সংবাদ :

ছবি সংগৃহীত

লেবাননে যুদ্ধবিরতি চান নেতানিয়াহু।

লেবাননের সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর সঙ্গে যুদ্ধবিরতিতে সম্মতি দিয়েছেন ইসরাইলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। বৃহস্পতিবার (৩১ অক্টোবর) দুই মার্কিন দূতের কাছে নিজের অবস্থান পরিষ্কার করেছেন তিনি।

বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়, লেবানন থেকে আসা যেকোনো নিরাপত্তার হুমকি মোকাবিলার ক্ষমতা ইসরাইলের হাতে রাখা ও দেশটির উত্তরাঞ্চলের বাস্তুচ্যুত লোকদের প্রত্যাবর্তনের শর্তে নেতানিয়াহু যুদ্ধবিরতিতে মত দিয়েছেন।

 

উত্তর ইসরাইলের মেতুলায় লেবানন থেকে আসারকেট হামলায় এক ইসরাইলি কৃষক ও চার বিদেশি কর্মীসহ পাঁচজন নিহত হওয়ার পরই ইসরাইলের প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু মার্কিন প্রতিনিধিদের সঙ্গে কথা বললেন।
 
ইসরাইল জানিয়েছে, কিরিয়াত আতা শহরের কাছে পৃথক হামলায় আরও দুই বেসামরিক লোক নিহত হয়েছেন। অন্যদিকে বৈরুত জানিয়েছে, ইসরাইলি হামলায় দক্ষিণ লেবাননে ছয় স্বাস্থ্যকর্মী নিহত হয়েছেন।
 
 
নেতানিয়াহুর কার্যালয় দুই মার্কিন দূতকে বলেছে, ‘প্রধান শর্ত হলো… চুক্তিটি কার্যকর করার ও লেবাননের দিক থেকে নিরাপত্তার ইস্যুতে যেকোনো হুমকিকে নস্যাৎ করার জন্য ইসরাইলের ক্ষমতা থাকতে হবে।’
 
লেবানন ও গাজায় যুদ্ধবিরতি কার্যকর করার চেষ্টা চালাতে আমেরিকান দুই দূত ব্রেট ম্যাকগার্ক ও আমোস হোচস্টেইন  ইসরাইলে গিয়েছেন। এর আগে বুধবার লেবাননের প্রধানমন্ত্রী আশা প্রকাশ করেন, একটি যুদ্ধবিরতি চুক্তি আসন্ন।
 
 
এর আগে সূত্রগুলো রয়টার্সকে বলেছিল, লেবানন জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের প্রস্তাব ১৭০১ বাস্তবায়নের অনুমতি দিতে রাজি, যা ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতি নিশ্চিত করবে। এর ফলে হিজবুল্লাহ লিতানি নদীর দক্ষিণ থেকে তার সশস্ত্র উপস্থিতি গুটিয়ে নিতে বাধ্য হবে।  

নিউজটি শেয়ার করুন

আপডেট সময় ০৬:৪১:০২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১ নভেম্বর ২০২৪
২৯ বার পড়া হয়েছে

লেবাননে যুদ্ধবিরতি চান নেতানিয়াহু

আপডেট সময় ০৬:৪১:০২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১ নভেম্বর ২০২৪

লেবাননে যুদ্ধবিরতি চান নেতানিয়াহু।

লেবাননের সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর সঙ্গে যুদ্ধবিরতিতে সম্মতি দিয়েছেন ইসরাইলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। বৃহস্পতিবার (৩১ অক্টোবর) দুই মার্কিন দূতের কাছে নিজের অবস্থান পরিষ্কার করেছেন তিনি।

বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়, লেবানন থেকে আসা যেকোনো নিরাপত্তার হুমকি মোকাবিলার ক্ষমতা ইসরাইলের হাতে রাখা ও দেশটির উত্তরাঞ্চলের বাস্তুচ্যুত লোকদের প্রত্যাবর্তনের শর্তে নেতানিয়াহু যুদ্ধবিরতিতে মত দিয়েছেন।

 

উত্তর ইসরাইলের মেতুলায় লেবানন থেকে আসারকেট হামলায় এক ইসরাইলি কৃষক ও চার বিদেশি কর্মীসহ পাঁচজন নিহত হওয়ার পরই ইসরাইলের প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু মার্কিন প্রতিনিধিদের সঙ্গে কথা বললেন।
 
ইসরাইল জানিয়েছে, কিরিয়াত আতা শহরের কাছে পৃথক হামলায় আরও দুই বেসামরিক লোক নিহত হয়েছেন। অন্যদিকে বৈরুত জানিয়েছে, ইসরাইলি হামলায় দক্ষিণ লেবাননে ছয় স্বাস্থ্যকর্মী নিহত হয়েছেন।
 
 
নেতানিয়াহুর কার্যালয় দুই মার্কিন দূতকে বলেছে, ‘প্রধান শর্ত হলো… চুক্তিটি কার্যকর করার ও লেবাননের দিক থেকে নিরাপত্তার ইস্যুতে যেকোনো হুমকিকে নস্যাৎ করার জন্য ইসরাইলের ক্ষমতা থাকতে হবে।’
 
লেবানন ও গাজায় যুদ্ধবিরতি কার্যকর করার চেষ্টা চালাতে আমেরিকান দুই দূত ব্রেট ম্যাকগার্ক ও আমোস হোচস্টেইন  ইসরাইলে গিয়েছেন। এর আগে বুধবার লেবাননের প্রধানমন্ত্রী আশা প্রকাশ করেন, একটি যুদ্ধবিরতি চুক্তি আসন্ন।
 
 
এর আগে সূত্রগুলো রয়টার্সকে বলেছিল, লেবানন জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের প্রস্তাব ১৭০১ বাস্তবায়নের অনুমতি দিতে রাজি, যা ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতি নিশ্চিত করবে। এর ফলে হিজবুল্লাহ লিতানি নদীর দক্ষিণ থেকে তার সশস্ত্র উপস্থিতি গুটিয়ে নিতে বাধ্য হবে।