ঢাকা ০৫:৩১ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

‘সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিলের মাধ্যমে বিচারকদের জবাবদিহিতা নিশ্চিত হবে’

নিজস্ব সংবাদ :

ছবি সংগৃহীত

‘সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিলের মাধ্যমে বিচারকদের জবাবদিহিতা নিশ্চিত হবে’।

সংবিধানের ষোড়শ সংশোধনী বাতিলের মাধ্যমে সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিল কার্যকর হয়েছে। এর মাধ্যমে বিচারকদের জবাবদিহিতা নিশ্চিত হবে। পাশাপাশি বিতর্কিত বিচারকদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের পথ প্রশস্ত হয়েছে। এমন মন্তব্য করেছেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল।

রোববার (২০ অক্টোবর) সচিবালয়ে যোড়শ সংশোধনী বাতিলের রায়ের প্রতিক্রিয়ায় এ কথা বলেন তিনি।

আইন উপদেষ্টা বলেন, বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের সুবিধাভোগী বেশকিছু বিচারপতি জুলাই বিপ্লবে বিতর্কিত ভূমিকা পালন করেছে। তাদের অনেকের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ রয়েছে। সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিল কার্যকর হওয়ায় সাংবিধানিকভাবে তা নিস্পত্তি করার সুযোগ তৈরি হয়েছে।

আসিফ নজরুল আরও বলেন, বিগত সরকারের আমলে উচ্চ আদালতের বিচারপতিদের জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন আগ্রহী ছিল না। আদালত ফরমায়েশী রায় দিতো। তারেক রহমানের বক্তব্য প্রচার নিষিদ্ধ ও খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে রায় দেয়া হয়েছিল। যা বাক স্বাধীনতার বিরোধী ছিল।

সংবিধান অনুযায়ী প্রধান বিচারপতি ও আপিল বিভাগের সবচেয়ে জৈষ্ঠ্য সদস্যের নেতৃত্বে সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিল গঠিত। এখন কেউ অভিযোগ করলেই কাউন্সিল তা আমলে নিয়ে ব্যবস্থা নিতে পারবে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপডেট সময় ০৩:০৯:৪১ অপরাহ্ন, রবিবার, ২০ অক্টোবর ২০২৪
২৪ বার পড়া হয়েছে

‘সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিলের মাধ্যমে বিচারকদের জবাবদিহিতা নিশ্চিত হবে’

আপডেট সময় ০৩:০৯:৪১ অপরাহ্ন, রবিবার, ২০ অক্টোবর ২০২৪

‘সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিলের মাধ্যমে বিচারকদের জবাবদিহিতা নিশ্চিত হবে’।

সংবিধানের ষোড়শ সংশোধনী বাতিলের মাধ্যমে সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিল কার্যকর হয়েছে। এর মাধ্যমে বিচারকদের জবাবদিহিতা নিশ্চিত হবে। পাশাপাশি বিতর্কিত বিচারকদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের পথ প্রশস্ত হয়েছে। এমন মন্তব্য করেছেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল।

রোববার (২০ অক্টোবর) সচিবালয়ে যোড়শ সংশোধনী বাতিলের রায়ের প্রতিক্রিয়ায় এ কথা বলেন তিনি।

আইন উপদেষ্টা বলেন, বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের সুবিধাভোগী বেশকিছু বিচারপতি জুলাই বিপ্লবে বিতর্কিত ভূমিকা পালন করেছে। তাদের অনেকের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ রয়েছে। সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিল কার্যকর হওয়ায় সাংবিধানিকভাবে তা নিস্পত্তি করার সুযোগ তৈরি হয়েছে।

আসিফ নজরুল আরও বলেন, বিগত সরকারের আমলে উচ্চ আদালতের বিচারপতিদের জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন আগ্রহী ছিল না। আদালত ফরমায়েশী রায় দিতো। তারেক রহমানের বক্তব্য প্রচার নিষিদ্ধ ও খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে রায় দেয়া হয়েছিল। যা বাক স্বাধীনতার বিরোধী ছিল।

সংবিধান অনুযায়ী প্রধান বিচারপতি ও আপিল বিভাগের সবচেয়ে জৈষ্ঠ্য সদস্যের নেতৃত্বে সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিল গঠিত। এখন কেউ অভিযোগ করলেই কাউন্সিল তা আমলে নিয়ে ব্যবস্থা নিতে পারবে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।