ঢাকা ০৩:০৪ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৯ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৪ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

চট্টগ্রাম আদালতে সংঘর্ষে সরকারি আইনজীবী নিহত, শরীরে ধারালো অস্ত্রের আঘাত

নিজস্ব সংবাদ :

ছবি সংগৃহীত

চট্টগ্রাম আদালতে সংঘর্ষে সরকারি আইনজীবী নিহত, শরীরে ধারালো অস্ত্রের আঘাত।

সনাতন জাগরণ মঞ্চের মুখপাত্র চিন্ময় কৃষ্ণ দাশকে কারাগারে পাঠানোর সময় তার অনুসারীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষের সময় সরকার পক্ষের এক আইনজীবী প্রাণ হারিয়েছেন। মঙ্গলবার (২৫ নভেম্বর) চট্টগ্রাম আদালতপাড়ায় এ ঘটনা ঘটে।

চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোহাম্মদ তসলিম উদ্দীন আইনজীবীর মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

 

এছাড়া আহত ছয়জন চমেকে চিকিৎসাধীন বলে জানান তিনি। মরদেহ জরুরি বিভাগের মর্গে রাখা হয়েছে।
 
চমেক হাসপাতাল, পুলিশ ও আদালত সূত্রে জানা যায়, নিহত ওই আইনজীবীর নাম সাইফুল ইসলাম। তিনি চট্টগ্রামে লোহাগাড়া উপজেলার জালাল উদ্দিনের ছেলে। তিনি মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট কোর্টে সহকারী পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে কর্মরত ছিলেন।
 
হাসপাতাল পরিচালক তসলিম উদ্দীন বলেন, ‘চট্টগ্রাম আদালতে সংঘর্ষের ঘটনায় হতাহত ৬-৭ জন চমেক হাসপাতালে আনা হয়। এর মধ্যে একজনকে মৃত অবস্থায় আনা হয়।’
 
হাসপাতাল সূত্র জানিয়েছে, সাইফুলের শরীরে ধারালো অস্ত্রের একাধিক আঘাত ছিল।  
 

নিউজটি শেয়ার করুন

আপডেট সময় ০৬:৪৪:১৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪
২০ বার পড়া হয়েছে

চট্টগ্রাম আদালতে সংঘর্ষে সরকারি আইনজীবী নিহত, শরীরে ধারালো অস্ত্রের আঘাত

আপডেট সময় ০৬:৪৪:১৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪

চট্টগ্রাম আদালতে সংঘর্ষে সরকারি আইনজীবী নিহত, শরীরে ধারালো অস্ত্রের আঘাত।

সনাতন জাগরণ মঞ্চের মুখপাত্র চিন্ময় কৃষ্ণ দাশকে কারাগারে পাঠানোর সময় তার অনুসারীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষের সময় সরকার পক্ষের এক আইনজীবী প্রাণ হারিয়েছেন। মঙ্গলবার (২৫ নভেম্বর) চট্টগ্রাম আদালতপাড়ায় এ ঘটনা ঘটে।

চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোহাম্মদ তসলিম উদ্দীন আইনজীবীর মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

 

এছাড়া আহত ছয়জন চমেকে চিকিৎসাধীন বলে জানান তিনি। মরদেহ জরুরি বিভাগের মর্গে রাখা হয়েছে।
 
চমেক হাসপাতাল, পুলিশ ও আদালত সূত্রে জানা যায়, নিহত ওই আইনজীবীর নাম সাইফুল ইসলাম। তিনি চট্টগ্রামে লোহাগাড়া উপজেলার জালাল উদ্দিনের ছেলে। তিনি মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট কোর্টে সহকারী পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে কর্মরত ছিলেন।
 
হাসপাতাল পরিচালক তসলিম উদ্দীন বলেন, ‘চট্টগ্রাম আদালতে সংঘর্ষের ঘটনায় হতাহত ৬-৭ জন চমেক হাসপাতালে আনা হয়। এর মধ্যে একজনকে মৃত অবস্থায় আনা হয়।’
 
হাসপাতাল সূত্র জানিয়েছে, সাইফুলের শরীরে ধারালো অস্ত্রের একাধিক আঘাত ছিল।